Showing posts with label #আমার_গ্রাম. Show all posts
Showing posts with label #আমার_গ্রাম. Show all posts
Friday, 26 January 2024
বিড়ম্বনা
আজ 26 শে জানুয়ারী।
সকলে জাতীয়তাবাদের ছবি নিয়ে ব্যস্ত! সেখানে এই ছবিটার মধ্যে কি আছে? হ্যাঁ, আজকে স্কুলে যখন বাসুদার ছবিটা তুলি, তখন বাসুদাই প্রশ্নটা করেছিল।
ছবিটা বাসুদাকে ভালো করে দেখানোর পর, বাসুদা শুধুই হেসেছিল। আসলে ছবিটা একটা বড় গল্পের ছোট্ট একটা মুহূর্ত। এবং এটাকে হয়তো শুধুই একটা মুহূর্ত বললে ভুল বলা হবে। এমন একটি মুহূর্ত যা নিজেই গল্পটাকে মনে করাতে পারে।
বলা ভালো, গল্পটির শুরু 2রা জানুয়ারী, 2024, যেদিন আমাদের স্কুল অর্থাৎ আসন্ডা আদর্শ শিক্ষা সদন আনুষ্ঠানিকভাবে স্কুলের জন্মদিনটিকে 75 বছর উদযাপন করার ঘোষণা করে। এই দিন প্লাটিনাম জুবিলির ঘোষণা হলেও, কিছু কাজ আগেই স্থির করা হয়েছিল। যেমন অনুষ্ঠানের বাজেট কত হবে বা ক্যাশিয়ার কাকে করা হবে, ইত্যাদি।
আমরাও সকলে সারা বছর ধরে নানা অনুষ্ঠানে প্লাটিনাম জুবিলি হ্যাশট্যাগ জুড়ে দিতে থাকি। এই কদিনেই বুক ডিস্ট্রিবিউশন, স্টুডেন্টস উইক পালন, বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, বিবেকানন্দের জন্মদিবস পালন, নেতাজীর জন্মদিবস পালন করার সময় 75 হ্যাশট্যাগ সাড়া ফেলেছে।
আজও সাধারণতন্ত্র দিবস। আবার 75 তম প্রজাতন্ত্র দিবস। তাই প্লানের বাইরেও কিছু করার চেষ্টা থেকেই যায়। তাইতো বিশেষ একটি পোস্টার তৈরী করতে আমাদের নেপালদাকে গতকাল রাত সাড়ে দশটা পর্যন্ত সময় নষ্ট করতে হয়! বিশেষ কিছু স্ক্রিপ্টের ভয়েস রেকর্ডিং ও এডিটিং করতে গতকাল রাত দেঢ়টা পর্যন্ত কুন্তলবাবুকে জেগে থাকতে হয়!
অনুষ্ঠানের শুরুর সময় আগে থেকে ঠিক করা থাকলেও মঞ্চসজ্জা শেষ না হওয়ায় একটু লেটে আজকের অনুষ্ঠান শুরু হয়। আর শুরুর এই বিড়ম্বনা ছায়ার মতই শেষ পর্যন্ত জুড়ে ছিল যেন। অতিথিবর্গদের বরণ চলার মাঝেই উদ্বোধনী সঙ্গীত এনাউন্স করার পর দেখা যায়, হারমোনিয়াম স্টেজের পাশে নেই। সাথে সাথে ছুটে গিয়ে অফিস রুম থেকে হারমোনিয়াম নিয়ে আসা। তখনো অফিস রুমে প্রাইজ বাবদ বই এর প্যাকেটিং চলছে!
আজকের বিশেষ দিনে দিনটিকে আরো গুরুত্বপূর্ণ করে রাখতে এবং দিনটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ করতে গিয়ে মাননীয় প্রেসিডেন্ট মহাশয় টিচারদের দায়িত্বের কথা মনে করিয়ে দেন। দায়িত্ব পালন না করলে প্রধান শিক্ষক মহাশয় বা ম্যানেজিং কমিটি কি করতে পারে তা হেডমাস্টারস ম্যানুয়ালে রয়েছে, এও জানান।
নানা ক্লাসের চারটি ছাত্রী একসাথে নাচের মাধ্যমে দিনটাকে উদযাপিত করার কথা ভেবেছিল। মাঝে কারেন্ট বিড়ম্বনা বাদ দিলে, খুব সুন্দর ভাবেই উপস্থাপিত করেছে।
দশম শ্রেণীর একটি ছাত্র রক্তনদীর ধারা পরিবেশনার সময় নিচে পাতা কার্পেট সরে যাওয়ায় এক স্থানে প্লাস্টিকের প্যাকেটে বালিতে রাখা পতাকা হেলে পড়ে। ছাত্রটির নানান শারীরিক কসরত অবশ্যই দেখার মত ছিল।
এর মাঝেই আমাদের ঘোষক মাননীয় অনুপ হাজরা বাবু আমাকে এবং মহিউদ্দিনকে, আমাদের কি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তা ঘোষণার মাধ্যমে জানিয়ে দেন এবং ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করার কথা বলেন!
শুরু হয় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। আসলে দুটি অনুষ্ঠানই একসাথে চলতে থাকে। বিভিন্ন শ্রেণীর বার্ষিক পরীক্ষায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারী বা স্থানাধিকারিনীর পাশাপাশি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় আমাদের স্কুলের মধ্যে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারী বা স্থানাধিকারিনীকে পুরস্কৃত করা হয়। প্রতি শ্রেণীর প্রতি বিভাগে সর্বাধিক উপস্থিতি যার, তাকেও পুরস্কৃত করা হয়। স্কুলে সর্বাধিক দিন উপস্থিতির অধিকারীকেও বিশেষ পুরস্কার দেওয়া হয়।
ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবার সময়ও বিড়ম্বনা পিছু ছাড়ে না! কল্যাণবাবুর নাম ঘোষণা করার পরও মঞ্চে না পাওয়ায় তার জায়গায় পুরস্কার তুলে দেন মাননীয় সুরজিৎবাবু। আবার এই ঘোষণার সময়েও ঘটে বিড়ম্বনা! ভুল করে বলা হয় সুরজিৎ দাস মহাশয়ের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হচ্ছে!
যাই হোক, বিড়ম্বনা থেকে তাড়াতাড়ি বেড়িয়ে পড়তে জানি বলেই বোধ হয়, তাড়াতাড়ি ঘটনাটা সামলে নেওয়া গেছে। এর সাথে ছিল কতকগুলি বিশেষ পুরস্কার। যেগুলি বিশেষ ব্যক্তিবর্গ 75 হ্যাশট্যাগ মাথায় রেখে দান করেছেন!
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় যারা ইংরাজী, গণিত, ভূগোল, শিক্ষাবিজ্ঞান বা সংস্কৃত বিষয়ে সর্বাধিক নাম্বার পেয়েছে, তাদের পুরস্কৃত করা হয়।
তবে ম্যানেজিং কমিটি বা শিক্ষকদের মধ্যেও একটা প্রশ্ন একটু নাড়া দিয়ে যায়। আগে জানলে হয়তো একটু অন্যরকম করেও ভাবা যেতে পারতো!
মাঝে কুন্তলবাবুকে ঘোষণা করে জানাতে হয়, যেসব শিক্ষক-শিক্ষিকা অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়ে বিদ্যাসাগর ভবনে বা অন্য কোথাও রয়েছেন, তাঁরা যেন অনুষ্ঠান মঞ্চের পাশে চলে আসেন।
শেষের দিকে এক জায়গায় দেখা যায়, দীপাঞ্জন বাবু এবং রনজিত বাবুকে বিশেষ একটি দায়িত্ব, দায়িত্ববানের মত বুঝিয়ে দিতে। যদিও দীপাঞ্জন বাবু বা রণজিৎ বাবু তা ঠিকমত পালন করলেন কিনা, দেখা হয়তো জরুরী নয়!
তবে যাই হোক না কেন, বাসুদার কথায়, আমি প্যান্ডেলের লোক। আগে আসতে হবে, প্যান্ডেল করতে হবে, আবার শেষে প্যান্ডেল খুলতেও হবে।
এত কিছুর পরেও অনুষ্ঠানের শেষে দেখা যায় বিস্কুটের প্যাকেটে মাঠ ভরে গেছে। মাঠের নানা জায়গায় বাঁশ পোতার জন্য গর্ত করা হয়েছিল, কিন্তু তা ঠিকমত বোজানো হয়নি। আমাদের শিক্ষক মহাশয় মাননীয় অলোকবাবুর ছবিতে ফুটে উঠেছে তার রোমহর্ষক কাহিনী।
কুন্তল বাবুকে তাপসদার হাতে দুটো এক্সট্রা লজেন্স দিয়ে সন্ধ্যায় লজেন্স খাওয়ার কথা মনে করিয়ে দিতে হয়। তাতেও হয়তো বাদ রয়ে যায় সৌমেনদার কথা। যার তৈরী করা ফ্লেক্সের স্কুল পর্যন্ত পৌঁছনোর কাহিনী।
তবে আজকের দিনে দাঁড়িয়ে বলতে হচ্ছে, সংবিধান প্রস্তাবনা We দিয়ে শুরু হলেও, আমরা হয়তো আজকেও আমিত্ব ছাড়তে পারিনি!
বাড়ি ফেরার পথে কিছুটা টোটোয় করে যেতে হয়। আজও সবটুকু ঠিক ছিল। মুন্সিরহাট থেকে টোটোয় কিছুটা যাবার পর দেখতে পাই, ড্রাইভার দাদা একটু যেন বেশী কাসছেন। হঠাৎই টোটো যেন রাস্তার পাশের দিকে, অর্থাৎ রাস্তা থেকে বাইরের দিকে এগিয়ে যায়। সবাই চেঁচিয়ে উঠলে, ড্রাইভার দাদা চমকে উঠে থামিয়ে দেন। তখন জানতে পারি, হঠাৎই কাশির কারনে ড্রাইভার দাদার একটু শারীরিক সমস্যা হচ্ছিল, যা তাঁকে বোধশক্তি হারিয়ে দিয়েছিল। আমাদের সকলের চেঁচামেচির কারনে আবার রহমত ড্রাইভারের সেন্স ফিরে আসে। চোখে মুখে ভালো করে জলের ঝাপটা দিয়ে কিছুক্ষণ পর আবার টোটো ছাড়ে।
তখন প্রায় পাঁচটা বাজে, একটু আগেই বাড়ি ফিরেছি। হঠাৎই ফোনটা বেজে ওঠে। ঠাকুরের ফোন! তবে কি ঠাকুর এখনো বাড়ি পৌঁছায়নি? আমার কথাই ইকো হয়ে ফিরে আসছে। ফোনটা কেটে দিয়ে, আবার ঠাকুরকে ফোন লাগাই। নেটওয়ার্কের সমস্যা হচ্ছে। কেটে যায়।
আবার ঠাকুরের ফোন। নেটওয়ার্কের সমস্যায় কাটা কাটা শব্দেও জানতে পারি, ফেরার পথে বাগনানে অ্যাক্সিডেন্টের সামনাসামনি হতে হয়। এইমাত্রই বাড়ি পৌঁছেছে। আর কিছু কথা হয় না, কেটে যায়।
কিন্তু বাসুদার পাশে ঘড়ির ছবিটা এখনো দেখিয়ে চলেছে সবে পৌনে দুটো বাজতে চলেছে!
Thursday, 9 June 2022
Friday, 20 May 2022
আজব কথা 2022-05-20
যতদূর মনে পড়ছে, "বাড়িতে লোক পাঠানো" নিয়ে কম শোরগোল হয়নি। সারা জীবন ভালো কাজ করলেও মৃত্যুর আগে বদনাম নিয়েই যেতে হয়েছিল। তবুও সেটা একটা রাজনৈতিক মঞ্চ ছিল।
আজকে একটা অসাধারণ, অবর্ণনীয় দুঃখের কথা পড়লাম! জানিনা সংবাদমাধ্যম নিজের থেকেই কথাগুলো লিখেছি কিনা! যদি উল্টোটা হয়, তবে তার থেকে বড় দুঃখের আর কিছু হয়না। আদালত সংবিধান আর রাজনৈতিক মঞ্চ একই জায়গা নয়। এটা দুঃখের এইজন্য যে, একজন বিচারপতি শুধু বাড়িতে লোক পাঠানোই নয়, টেনে হিজরে আনার কথা বললেন! একজন মন্ত্রীর কাছ থেকে তার মন্ত্রিত্ব হরণ করার কথা বললেন, শুধুমাত্র এক পক্ষের কথা শুনেই। তবে কি এটা বুঝতে হবে যে বিচারপতিও রাজনীতির সাথে জড়িত!
যদিও তার প্রমাণ অনেক পেয়েছি। জানি এই কথাগুলো লেখার জন্য হয়তো আমার বিরুদ্ধেও কেস হতে পারে। কিন্তু বিচারপতি যেখানে নিজের বক্তব্য পেশ এর সুযোগ পান। এবং নির্দ্বিধায় কতকগুলি বাজে কথা বলতে পারেন সেখানে আমি কেন পারব না। আইন তো সবার জন্যই সমান। নাকি অন্য কেউ কিছু বললে তা আইনের চোখে খারাপ, নিজের জন্য ঠিক!
অথবা আইনজীবী যা খুশি তাই বলতেই পারেন, আমরা তো আইনের কিছু বুঝিনা, তাই আমাদের জন্য সবই বলা বারণ। তোতাপাখির মতো যা শিখিয়ে দেয়া হবে তাই বলতে হবে, অন্যথায় আমাদের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নেয়া হবে!
কিন্তু যাদের কেসের জন্য, যাদের স্থগিতাদেশের জন্য, এতদিন নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ ছিল, তাদের কি হবে? যাদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ অন্তত পাঁচ-ছয় বছর পিছিয়ে গেল, তাদের কি হবে? আগের কথা বলতে গেলে, তখন তো কথা বলতেই পারতাম না। বিরোধিতা করা তো দূরের কথা। কারো সাথে দেখা করতে গেলেও বাড়িতে লোক চলে যেত। সেসময়কার কথা হয়তো এখনও সবাই ভুলে যায়নি। তাদের কি হবে?
আমার বাড়ি থেকে মাঠ পেরিয়ে তিন চার কিলোমিটারও নয়! শুধুমাত্র বিরোধী দলের পতাকা হাতে নিয়েছিল, এই অপরাধে যাদের হাত কাটা হয়েছিল। তারা এখনো দিদির বইয়ের টাকা থেকে সাহায্য পায়। যারা কেটে ছিল, তাদের এখনও দেখতে পাওয়া যায়। 2011 সালে, দিদির কথাকেই মান্যতা দিয়ে সবাই চুপ ছিল। অপরাধীদের(!!!!!) চোখের সামনে দেখতে পেলেও দিদির কথায় ক্ষমা করতে শিখেছিল।
সেটা 2008 সাল। এতটাই অসহ্য যন্ত্রণা। আমার কথা শুনে হয়তো, আমাকেই দোষারোপ করতে পারে। কারোর বাড়িতে নতুন কোন মেয়ে আত্মীয় এলে, বাড়ির সকলে ভয়ে থাকতো। এই বুঝি এসে বলে গেল! তোর বাড়িতে যে এসেছে, তাকে সন্ধ্যার পর পাঠিয়ে দিস! আমি বলছি, পশ্চিম মেদিনীপুরের, জঙ্গলমহলের কথা। বিশেষ কারণে হয়তো নামগুলো বলতে পারছিনা। কিন্তু যে বা যারা এই কথাগুলো বলে যেত, তারা এখনো আমার সামনে জীবিত। তাদেরই মাঝে মাঝে কেউ কেউ বলে, টিএমসির অত্যাচারে জঙ্গলমহলে ঢুকতে পারছি না! অথচ এখনও তাদের বাড়িতে তাদের বংশধরেরাই থাকেন!
Friday, 11 June 2021
চানক্য
1)
বড় তাড়াতাড়ি ফিরে এল!!!
না না,
এটাই বা তোমায় বলছি কেন!!!!!
হাসি পাচ্ছে, তাই লিখছি!!!
আমার লেখাটা তোমার কাছে তো সবচেয়ে আগে পোস্ট হবে!!!!
ভুল বকা থামিয়ে, একটু ভুলে ফেরা যাক!!!
তোমার কথা মতো ফাইভের মেয়েটাকে এড করতে পারিনি, কারন শেষ ম্যাসেজ টাই হলো মেয়েটি লেফ্ট করেছে।
এরপর বেশ কয়েকটা ম্যাসেজ চলে আসার পর আবারও ওকে এড করা যাবে।
তবে ঠিক কতগুলি ম্যাসেজ পর এড করা যায় তা আমার জানা নেই, সরি।
পরে এড করে দেব, চিন্তা নেই।
ভুল করে লেফ্ট হতে এবারে মানা কোরো,
সবাই তো আর চানক্য নয়!!!!!
∆◆∆◆∆
2)
ভুলের উপর ভুল!!!!
তুমি কেন ভুল করো!!!!
তুমি না মাস্টার হয়েছো!!!!!
তোমার তো এমন ভুল সাজে না!!!
আসলে
ভুল
ধরতে
না
পারাও
একটা
ভুল!!!!!!
ভেবেছিলাম, তুমি হয়তো ভুল করবে না!!!
আসলে আমার সে ভাবনাতেও ভুল ছিল!!!!
অথবা সময়ের জন্য ভুল!!! 😢😢😢😢😢😢
অনেক অজানা ভুলের জন্য ভুলভাল লেখা!!!!!
কিন্তু একটা প্রশ্ন--------
এটা কি নিশ্চিত করে বলা যায়,
যে এটি ভুল!!!!!
@ না ভুলের জন্যই ভুল থাক!!!
∆◆∆◆∆
3)
এই রে!!!!!
ভুল না জেনেই ভুলের শাস্তি!!!
এটা তো আরও বড় ভুল!!!!
এখনই এই ভুল সংশোধন না হলে,
হয়তো আগের বলা মতো,
আবারও ভুল হয়ে যাবে!!!!
আসলে,
চানক্যকে মনে আছে?
চানক্য আসলে কে ছিল, সেটা বড় ভুল নয়,
তখন টিভি ছিল কি না,
বা থাকলেও, কি ধরনের প্রোগ্রাম চলতো!!!
এ সবই আসলে ভুলের জগৎ!!!
ভুলের মণ্ডলেই আমরা ডুবে আছি!!!!
তাই এই ভুলমণ্ডলের বাইরের ভুল অনুতাপের কান ধরে,
আবার ভুল না হয় নাই করলে!!!!
😢😢😢😢😢
তবে ভুলের হদিস পেলে না জানানোর ভুল কোরো না যেন!!!!
ভুলের অপেক্ষায় ভুল করে থাকলে,
@ না ভুলের জন্যই ভুল থাক!!!
কতক্ষণ ভুল, ভুলমণ্ডলে ডুবে থাকার ভুল করে দেখি!!!!
😢
🤏🏻 ভুল!!!!!
∆◆∆◆∆
4)
আসলে ভুলের ব্যাপারে একটা ভুল সবার হয়!!!!
এই যে চানক্য!!!
আসলে এর মধ্যে ভুল কোথায়?
কিন্তু চানক্যর মধ্যে যে ভুলই থাক, তা খুঁজতে যাওয়ার ভুল আমরা করবো কেন!!!!
এটাও কি ভুল নয়!!!!
আসলে বড় জিনিসকে ছোট করে দেখার যে ভুল,
ঠিক সমান কিনা জানি না, সরি,
ছোট জিনিসকে বড় করে দেখার মধ্যেও আছে!!!
আর,
তা যদি সমান ভুল না হয়,
তবে তাদের ভুলের পার্থক্যে কতটুকু ভুল করা সম্ভব,
তা কি চানক্য কোনোদিন ভুল করে মেপে দেখেছিল!!!
ভুল খুঁজতে খুঁজতে ভুলমণ্ডলে হারিয়ে যাওয়ার ভুল কোর না যেন!!!!
আসলে এটাও একটা চানক্যর মতোই ভুল
😢
🤏🏻 ভুল!!!
∆◆∆◆∆
5)
ভুল কোরো না বন্ধু, অবশ্যই ভুলে ফেরার ভুল হবে!!!! তখন কিন্তু হাসার ভুল খুঁজতে, চানক্যের ভুল ধরে টেনো না!!!
∆◆∆◆∆
6)
আসলে বুঝতে না পারারই কথা!
এটাও একটা বড় ভুল!!!!
22 এবং 23 এর মাঝে, অর্থে, সর্বদাই 21 এর পরে হয়। আর এখানেই আমার সব চেয়ে বড় ভুলের শুরু হয়!
আমি ছয়ের মধ্যে একুশ খুঁজতে গিয়ে ভুল করেছি!
অথবা, চানক্যও এই ধরনের ভুল করতো!!!
আসলে চানক্য কি ভুল করতো, সেটা তার ভুল!!! সেখানে আমরা একুশের আগে পরের ভুল করবো কেন!!!
এই ধর, তোমাকেই যদি গুনতে বলি, তবে তুমি কি একুশের মধ্যে প্রথম ভুল গুনবে!!!
এবার যদি বলি, ভুলটা আসলে কোথায়? গোনায়, না কি সংখ্যায়!!
কিন্তু এটাই বা কি করে ধরে নিই যে,
ভুল আসলে হচ্ছেই!!!!
ভুল যদি হতেই থাকবে, তবে ভুল নিয়ে এতো মাথা ব্যাথার কারন কি আছে, বুঝি না!!!!
এটাই তো ভুলমণ্ডলের নিয়ম!!!!!
∆◆∆◆∆
7)
তা, ভুল হচ্ছে, তাও ভুল করে মেনে নিয়ে, ভুলের ব্যাখ্যায় আসা যাক।
ভুল বলে ভুল!!!!
এরকম ভুল আমি জম্মে দেখিনি!!!!
এটাও একটা বড় ভুল!! জন্মের পর পরই চোখ ঠিক মতো সড়গড় হয় না। তাহলে, চোখই যখন ঠিক নেই, তখন দেখায় ভুল হবে, এতে বলার কি আছে!!
আর দেখারই যখন ভুল হচ্ছে, তখন গোনায় ভুল তো থাকতেই পারে।
কিন্তু কথা হচ্ছে,
গোনার ভুল ধরার জন্য, আমি বসে বসে,
ভুলমণ্ডলের ভুলে ডুব মারছি কেন!!!
তবে কি আসলে সংখ্যায় ভুল ছিল!
না কি,
চানক্যর ভুলে আশক্তি ছিল না!! !!!
আবার সেই চানক্য!!!!
এই চানক্য যে কেন বারবার ভুল নিয়ে ভুলমণ্ডলে হামাগুড়ি দেওয়ার ভুল করতে যায়!
আসলে বিরক্তি লাগলেও চানক্যর ভুল যে কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না।
তবে এটা কিন্তু মারাত্মক ভুল,
একজন বাঙালি হয়ে,
সমতল বাংলায়,
স
এবং
শ
গুলিয়ে ভুল করি!!!!
তাহলে এটা তো পরিষ্কার হলো,
কোথায় বলা হয়নি,
"চানক্যর ভুলে আসক্তি ছিল"
তা সে যাই হোক,
যতই ভুলমণ্ডলে চানক্য ভুল নিয়ে আসুক,
এখনও দ্বিগুণ উৎসাহে,
ভুলের জন্য ভুল রেখে,
ভুল ধরার ভুল করবো!!!!
∆◆∆◆∆
8)
এই যেমন ধরো,
না,
আর ধরার ভুল না করে,
সরাসরি ভুল নিয়ে হাজির
হওয়ার ভুল করি!!
আমার মনে আছে,
আঠারো নম্বরে,
সিমিতের সঙ্গে একসাথে,
ভুল করে কি জানি না,
অনেক ভুল বিষয়ে আলোচনা হয়েছে!!!
কিন্তু ময়লা কাপড় (পরিষ্কারের নামে ভুল!!!) ভুল ভাবে পরেও কোনদিন প্রসাদদার মধ্যে ভুল খুঁজতে গেছ!!!
যাই হোক আসলে আঠারো আর আটের মধ্যের ভুল, আর আট ও আঠারোর ভুলের মধ্যে মিল কোথায়?
যদি আট ও আঠারো এক না হয়,
তবে,
আটেই
আঠারোর
খোঁজ করার ভুল কেন!!!!
আর এখানেই ভুল নিয়ে আসে,
আবার সেই চানক্য!!!!
এ সেই আমার ছেলের আমাকে বলা,
আবার দুষ্টুমি করছো!!!!!
বলেছিলাম না,
ভুল সংখ্যায়ও থাকতে পারে!!!
যেখানেই থাক, আর চানক্য যে ভুলই করুক,
ভুল তাহলে,
এটা নিশ্চিত মেনে নেওয়া যায়,
আসলে,
চানক্যর সংখ্যায় ভুল রয়েছে।
সেখানেই যত বিপত্তি!!!!
কেউ কখনও চানক্যর সংখ্যা নিয়ে লেখালিখি করার ভুল করেনি।
তাই যুক্তি তর্ক
বিচার বিচারণ
আদব কায়দা
সবার ভুল সামনে রেখে,
আটের ভুল,
চব্বিশ পর্যন্ত টানতে হবে!!!!
কি ভুল রে বাবা!!!!
এ যে বোরিং ভুল!!!!
∆◆∆◆∆
9)
তা তুমি না জেনেই দুম করে,
ভুল করে বসলে,
আর ভুল জানার অপেক্ষায়,
ভুলমণ্ডলে ভুল করতে উঠেপড়ে লাগলে!!!!
এই তো সংখ্যার হিসাব ঠিক ঠাক পেয়ে গেছি,
তাহলে,
ভুল কোথায়!!!!
আচ্ছা, ঠিক আছে,
আমি আরও কিছুটা ভুল ধরতে সাহায্য করি!
এটা আমার ভুল কিনা জানি না,
আমরা, প্রথমে জানবো,
ভুল আসলে কি?
এটা কি কোন বস্তু!!!
এখানে যদি বলি,
আমি অর্ধেকটা জানি।
তা শুনে লাফানোর ভুল, না করাই ভালো!!
কারন,
আমার ভুলের অর্ধেকটা হল,
......., তাকে ভুল বলে।
আচ্ছা, আমি না জানলেও,
ধরে নিলাম,
তুমি, ভুল কি জিনিস, জানো!
কিন্তু
ভুল বশত কোনো একটা, বা একাধিক কারনে,
ভুল করেও,
আমাকে তুমি বলছো না!
বা তুমি যে জানো, কোনোভাবেই
ভুল করেও স্বীকার করতে চাইছো না!!
!!!!!!
তাহলে, ভুল করে হলেও,
ভুল করলে কেন?
ভাবছো,
এখানে, চানক্যই বা কোথা!!
আর গ্রুপে মেয়েটির লেফ্ট করাই বা কোথা থেকে এলো!!!!
আসলে,
@ ভুলের জন্যই থাক না!!!
∆◆∆◆∆
10)
যে কথা বলছিলাম,
মেয়েটির লেফ্ট করাতে, চানক্যর কি ভুল -----
জানতে গিয়ে, আমরা ভুল আসলে কি, তা
ভুল করে হলেও, জেনে নিয়েছি!!!!
এবারে জানতে হবে,
আমরা, যারা আসলে ভুল করে হলেও, নিজেদের মানুষ বলি, তারা ভুল করতে কতটা ভালোবাসে!!
প্রথম উত্তর, ভুল করে হলেও, একটুও বাসে না।
এটাকে ভুল বলার কারন হিসাবে,
কয়েকটা ভুল প্রশ্ন,
সাময়িক ভাবে, এগুলোকে ভুল বলে মনে হতে পারে।
মানুষ পাহাড়ে চড়ায় আগ্রহ দেখায় কেন! সরাসরি বিমান থেকে পাহাড়ের চূড়ায় নামলেই তো হয়!!
না!
না!!
বেশি ভাবার ভুল করার দরকার নেই!!
আমিই কারনটা বলে দিচ্ছি। আসলে, মানুষ চিরকালই, সর্বোতভাবে ভুলকেই প্রাধান্য দিয়ে এসেছে। সেই কারনে, কষ্ট করে হলেও,
বারবার ভুল করার জন্য,
ট্রেকিং এর ভুল করে থাকে। আর যন্ত্র তো ভুল করে না!!
তাই বিমানে ভুল করার জায়গা না থাকায়,
ভুলকে প্রাধান্য দিয়ে ট্রেকিং চালিয়ে এসেছে।
তারপর ধরো,
আমরা অনেক সময় বলি না,
একটু রেস্ট নে, না হলে যন্ত্র হয়ে পড়বি!!
এটা আমরা কেন বলি?
আসলে ভুল করে হলেও,
আমরা কেউই চাই না,
আমরা যন্ত্রের মতো একেবারে সঠিক কাজ করি!!
তাই ভুল মনের একেবারে ভিতর থেকে,
যন্ত্র বিরোধিতার নামে,
ভুলকে প্রাধান্য দিয়ে ফেলি।
তাই সকলের প্রথম উত্তর, একটুও বাসে না,
আসলে ভুল!!!!
∆◆∆◆∆
11)
মেয়েটি এবং চানক্যর মধ্যের
ভুল সম্পর্কের ব্যাপারে জানতে গিয়ে,
আমরা ভুল করে জানতে পেরেছি,
ভুল কি এবং প্রত্যেক মানুষ ভুল করতে ভালোবাসে।
এরপর আমাদের জানতে হবে,
ভুল আসলে কয় প্রকার? ভুলকে কোন এককেই বা মাপা যায়!!
আসলে এইসব প্রশ্ন গুলোর সাথে,
চানক্যর ভুলের সম্পর্ক কোথায়!!!
আমি আবারও বলছি, জানানোর জন্য
আমি আবারও ভুল করে যাব!
যদি
সত্যিই
ভুল
জানতে
চাও,
যেমনটি পরপর বলার ভুল করছি,
তেমন করেই ভুলের প্রকারভেদ, ও তারপর ভুলের একক সম্বন্ধে জানার ভুল করো!!!
নতুবা চানক্য আর ভুলের ভুলমণ্ডলে পা রাখার আগেই,
ভুল করে বসবে!!
আর ভুলের প্রকারভেদ নিয়ে চিন্তার কিছুই নেই!!
আমরা তো মানুষ!!!!
আমরা প্রত্যেকেই এটা জানি!
ভিখারিকে ভিক্ষা না দিয়ে এড়িয়ে যাওয়া, কম ভুল!!
আর চীনের সঙ্গে যুদ্ধ যুদ্ধ পরিস্থিতিতে চিকেন চাও খাওয়া, বেশি ভুল!!!
তাহলে মোটামুটি ভুল যে
কম ভুল,
ও বেশি ভুলে বিভক্ত,
তা আমরা অনেকেই জানি!!
সবাই হয়তো, ভুল করে,
আমার সঙ্গে একমত হবেন না!!
তারা অবশ্যই,
ভুলের ভুল প্রকারভেদ,
জানা আর জানানোর মতো,
নতুন ভুল করবেন!!!!
তবে আমি বলতে পারি, আঠারোয় ভুল করে বসে,
সিমিত আটের যে ভুল করেছিল,
তা কম ভুল, বেশি ভুল বা নতুন ভুলের মধ্যে পড়ে না!!
সিমিত, একজন মাস্টারমশাই মানুষ!!!
ইস!!!! কি সব ভুল ভাবনা!!!!
শুধুমাত্র ভুলমণ্ডলে ভুলই থাকে, তা নয় দেখছি!!!
তাহলে, ভুল প্রকারভেদ বাদ দিয়ে,
এবারে আসি ভুলের একক প্রসঙ্গে!
তাহলেই কি চানক্যর ভুল জানা যাবে?
এটাতে ভুল করেও কোনো ভুল নেই যে একক এবং মাপার ভুল পদ্ধতি জানা থাকলে,
ভুলের প্রকারভেদ ও ভুলের একক জানতে পারবো!
তারপর, আস্তে আস্তে ভুলের ভুলমণ্ডলের,
সমস্ত ভুল রহস্য ফাঁস হবে!!!
∆◆∆◆∆
12)
আসলে মেয়েটি আর চানক্যর ভুল সম্পর্কের ব্যাপারে,
ভুল করে আমরা জেনে ফেলেছি,
মানুষ ও ভুলের মধ্যে একটা,
গূঢ় ভুল,
ভুল করে হলেও, মিলে মিশে এক হয়ে আছে!
ভুল করে,
ভুল মাপার,
ভুলপদ্ধতি মেনে,
নির্দিষ্ট ভুলএককে ভুলকে আমরা মাপতেও পারি!
আর এখানেই যত গণ্ডগোল!!
কেউ কেউ বলবে, এটা গণ্ডগোলে ভুল!!
কিন্তু আমি বলি, মানুষ আর ভুল, দুটো এক যোগ হয়ে যদি একই হয়, তাহলে শূন্য কে!!
যেহেতু ভুল একটা আছে, তাই
বাকি থাকে,
মানুষ তাহলে শূন্য!!!!
এটা যে মানলেও বড় ভুল!!
কিন্তু আমি বলি,
এখানেই চানক্য!!!!
আবার চানক্য শুনে রাগার ভুল কোরো না!!
এটা না মানতে চাইলেও,
শূন্য এবং লেফ্টের মধ্যে দেখো,
একটা ভুলসম্পর্ক রয়েছে!!!!
কেউ লেফ্ট করলে তার জায়গাটা শূন্য ই তো হয়!!!!
আসলে বারোর কাছাকাছি বাথরুম থেকে,
দেখো, একসাথে, বাথরুম,
এসবের মধ্যে ভুলসম্পর্কের ভুল থেকে সাবধান থাকাই ভালো!!!
না হলে,
ভুলমণ্ডলে, ভুল পথে হাঁটতে,
সময় লাগে না বাপু!!!!
এই যে বাপু, বাথরুমের ভুল,
কখনোই একে স্পর্শ করে না!!!
তবে হ্যাঁ,
চানক্যকে বা ভুলমণ্ডলের ভুল থেকে দূরে থাকতে,
সর্বদা,
হাসি চেপে হলেও,
বলার ভুল,
নিয়ম মেনে, পর পরই করা ঠিক!!!!
(নিয়মমতো, বারোর শেষে এলো ঠিক!!!!!)
∆◆∆◆∆
13)
তবে মেয়েটির সঙ্গে চানক্যের ভুলসম্পর্কের মধ্যে,
ঠিক আসাও বেমানান।
তাই, ভুল আর ঠিকের যৌথ মেলায়,
বরং সময়ের ভুল কেন,
জানার ভুল করি!!
কি, কেন, কিভাবে, কিজন্য,
এ সবই আলাদা সময়ে,
অন্য সময়ের বিষয় নিয়ে আলোচনা,
যদিও সব সময়ই ভুলে এসে শেষ হয়!
তাহলে কি, কেন, কিভাবে, কিজন্য, প্রভৃতি প্রশ্ন থেকে কি ঠিক হাজির করা সম্ভব!! যেখানে শুরুই হয়, আলাদা সময়, অর্থাৎ ভুল দিয়ে!!
তবে কি এটা বলার ভুল করা যায় না,
মেয়েটির সঙ্গে চানক্যর ভুল সম্পর্কের মধ্যেও সময়ের ভুল ছিল!
তাহলে এটা নিশ্চয়ই ভুল নয় যে, চানক্য এবং মেয়েটি আলাদা আলাদা ভাবে যে যেরূপ ভুল ভুলই করে থাকুক না কেন,
তাদের দুজনের দুটি আলাদা ভুল, একসাথে জোড়া লাগার ভুলে এল কিভাবে?
কিন্তু, আগেই বলা হয়েছে, 'কিভাবে' প্রশ্ন দিয়ে কখনোই ঠিক পাওয়া যায় না।
তাহলে, এক্ষেত্রে অন্য ভুলের সন্ধান পাওয়ার জন্য আমরা সরাসরি ভুলসম্পর্কের মধ্যে ঢুকে পড়বো।
ভুলসম্পর্কের হাত থেকে বাঁচতে, সম্পর্কের মধ্যের ভুলের আলোচনা করবো।
তাহলে অবশ্যই মানতে হয় যে,
আলাদা সময়ের ভুল থাকলেও,
মেয়েটি এবং চানক্যের মধ্যে একটা সম্পর্ক ছিল!
তাই যদি হবে,
তবে, এত তাড়াতাড়ি কেন হলো!
এটাতে, ভুল প্রশ্ন, 'কেন', থাকলেও,
যেহেতু সম্পর্কের ব্যাপার, তাই,
চানক্যর ভুল মানতেই হয়!!!!
তাহলেও একটা প্রশ্ন থেকেই যায়,
মেয়েটি গেল কোথায়!!!!
আর যেখানে প্রায়,
ভুল হিসাব হলেও,
দু হাজার বছরের সময়ের ভুল,
সেখানে ভুলের টাইম মেসিন এলো কেমন করে?
এখানে ভুলের টাইম মেসিন, না কি টাইম মেসিনের ভুল!!!!
ভুলমণ্ডলের ভুল পর্যন্ত তাহলে,
টাইম মেসিনে করে যাওয়া সম্ভব!!! যদি না টাইম মেসিনের ভুল হয়!!!
∆◆∆◆∆
14)
যদি ভুল করেও, ভুলের টাইম মেসিনে উঠে পড়,
তবে, ঠিক ছেড়ে,
ভুলমণ্ডলে হাজিরা দেওয়াই ভালো!!
প্রসাদদা কিন্তু, চারটে আগে,
হাজিরা দেয় না, বরং, আঠারোয় মাঝে মাঝে জানান দেয়,
সিমিতবাবু,
বেগুনির ভুল কোরো না!!!
ওটা তোমার নয়!!!
কিন্তু প্রশ্ন হলো, চানক্যর ভুলে বেগুনি এলো কোথা থেকে!!!
ওই যে, নতুন প্রশ্ন, ---- কি, কেন, কিভাবে, কিজন্য, ছাড়া!!!!
যেহেতু, "কোথা থেকে" প্রশ্নের উত্তরে,
জায়গা পাওয়া যায়!!!
তাই, প্রথমতঃ, উত্তর লাভজনক!!!!
এখানে, ভুল করেও যদি লাভ পাওয়া যায়,
তবে ভুলের উত্তর নিশ্চয়ই "রায়সাহেব" দিতে পারবে!!!
∆◆∆◆∆
15)
চানক্যর ভুলের লাভজনক উত্তর,
রায়সাহেবের থেকে পাওয়া গেলেও,
মেয়েটির ভুল কি তবে নেগেটিভ!!
আর মেয়েটির ভুল নেগেটিভ, মানে তো,
মেয়েটি ঠিক কাজই করেছে!!
তাহলে মেয়েটির ভুল নিয়ে এতো ছোটাছুটি কেন!!
যেহেতু ভুল প্রশ্ন, তাই রিজেক্টেড!!
ভুলমণ্ডলে তাহলে ভুল প্রশ্ন করা যাবে না!!!!
তবে এ ব্যাপারে রায়সাহেবের একটা ভুলমন্ত্র আছে!
এই বুড়ো বয়সে, রায়সাহেব শুধু একা নন,
ছেলেকে সঙ্গে নিয়েই ভুলমণ্ডলের ভুলমন্ত্র উচ্চারণ করার ভুল করবে, সময়ের ভুল না হলে,
ঠিক জানতে পারতাম না!!! যতই চানক্য থাকুক!
∆◆∆◆∆
16)
লাভ যখন চানক্যর কাছেই আছে,
এবং মেয়েটির ভুল রিজেক্ট হয়ে গেছে,
তাহলে আসল ভুল ঠিক কোথায় আছে?
আরে
এতো
সহজে
কেউ
ভুল
করে!
ঠিক করে দেখো,
ঠিক ভুল পাশাপাশি আছে!!
আর চানক্যর লাভের জন্য, আমরা শুধু শুধু ভুল করছি!!
এর থেকে বরং
বেগুন গাছ লাগানো ভালো!!
বেগুন গাছকে কবে থেকে গাছ বলার ভুল শুরু হয়েছিল, জানি না, সরি!!!!
তবে এটা ঠিক যে, যতই গাছ বলার ভুল করা হোক,
আমগাছের মতো মোটা কাণ্ডও নেই,
আবার বটগাছের মতো ছায়াও দেয় না,
আবার, সিমিতবাবুর বৃক্ষরোপণে, লাগানোও যায় না!!!
তবে, ---------
বেগুন গাছ থেকে যে বেগুন পাওয়া যায়,
কিনে নিলেই তো হতো, এর জন্য বেগুনচাষ কেন!
তাকে ভুল না করে কাটার পর, বেসনে ডুবিয়ে,
তেলে ভেজে নিলে,
গরম বেগুনি পাওয়া যায়।।
তবে একে শিল্পের বিকাশে লাভজনক বলা যায় কিনা,
এবং তা চানক্যর লাভের সমান কিনা,
এখনও পর্যন্ত তার কোনো উল্লেখ পাওয়া যায় না!
তবে এটার উল্লেখ করা যেতেই পারে যে,
প্রসাদদা, বিশেষ একজনের মুখে বেগুনি,
কিছুতেই সহ্য করতে পারে না!
সহ্য করতে না পারার যে ভুল প্রসাদদার মধ্যে রয়েছে, তা যে সিমিতবাবুর মধ্যে একটুও নেই, এটা আমি আঠারোয় যাবার আগেই,
বলা ভালো,
ভুল না করে,
ঠিক ভাবে বললে,
দুজনে দুভাবে দেখলেও,
দুই আগেও নেই!!
∆◆∆◆∆
17)
কি আর করা যাবে!!!!
আমি কিন্তু জানানোর জন্য,
আরও সাত সমুদ্র পারি দিতেও রাজি আছি!!
প্রথম কোন মানুষ, ভুল করে সাত সমুদ্র পারি দিয়েছিল, অথবা,
সবাই যখন জাহাজের ডেকে দাঁড়িয়ে,
সাহসের জন্য ধন্যবাদ দিতে প্রস্তুত,
তখন একটি প্রশ্নই মাথাচাড়া দিচ্ছে না তো,
পশ্চাতে লাথিটা কে মারলি বল!!
এবং সেখানেও যদি,
চানক্যর ভুল থাকে,
তবে তো, ঠোঁটের কোণে গান আসতেই পারে,
[ আজি কমলমুকুলদল খুলিল, দুলিল রে দুলিল --
মানসসরসে রসপুলকে পলকে পলকে ঢেউ তুলিল।। ]
তবে যাই বলো না কেন,
টাইম মেসিন টা যে একটা জাহাজ, এবং তাতে করে সাত সমুদ্র পারি দেওয়া যায়, এবং সহজেই দুহাজার বছর চোখের নিমেষে অতিক্রম করে ফেলা যায়,
ভুলমণ্ডলে না ঢুকলে জানা যেত না কিছুতেই!
যেমন চানক্যর সংখ্যা সহজেই হারিয়ে যেতে বসেছে!!
সরকার অবস্য এখন অনেক প্রকল্পের মাধ্যমে সবকিছুকে টিকিয়ে রাখার একটা ভুল চেষ্টা করতেও ছাড়ছে না!
∆◆∆◆∆
18)
ভুলমণ্ডলে হাজির হয়েই,
সরি, সরি, আঠারোয় ঢুকেই,
চানক্যকে ভীষণ মিস করছি!!
আসলে চানক্য আমাদের মধ্যে এতো অঙ্গাঙ্গিভাবে মিশে গিয়েছিল, যে
সেখানে ভুল থাকতে পারে, কোনোদিন ভাবিইনি!
তা আবার যে সে ভুল নয়!
"মিস",
মানে এখানেও সেই মেয়ে!!
চানক্যর যে মেয়ে ব্যাপারে একটা ভুল আছে, তা এখন ভুলমণ্ডলের সকলের জানা হলেও,
সিমিতবাবু, ঘরে বসে কিছুতেই মানার ভুল করছেন না!!
প্রসাদদা পরে হয়তো, কোনো এক দিন,
বলেই ফেলতে পারে,
এই মেয়ে, সেই মেয়ে নয়!
তবে কি একাধিক মেয়েলী ভুল রয়েছে!!
হয়তো সিমিতবাবু রেগে যাচ্ছেন!!
আর রাগবেন নাই বা কেন,
না রাগলে,
সিমিতবাবুর মতো মাস্টার মানুষ ভুল করবেন কিভাবে!
তাহলে, ভুলটা আসলে সিমিতবাবুর নয়!
রাগের!!!!
এটা স্বাভাবিক যে,
যেখানে এক জায়গায় একাধিক মেয়ে থাকবে,
সেখানে রাগ, ঝগড়া, ভুল লেগেই থাকবে!!!!
তা সে আঠারো হলেও!!
তবে আঠারোয় থাকতে আমি "স্বামী একআত্মানন্দজী মহারাজ" কে বেশী গুরুত্ব দেওয়ার ভুল বারবার করে ফেলি!
স্বামীজীর কথায় ও সময় সময়ে নিশ্চুপতায়,
চেরাপুঞ্জির মনোমুগ্ধকর পরিবেশে,
সিমিতবাবুর রাগ বেশিক্ষণ টিকতে পারে না!!
তাই সঠিক পথে ফেরাও আঠারোতেই শুরু হয়!
∆◆∆◆∆
19)
কোন পা এখন!
এতো তাড়াতাড়ি হিসাব করার কি আছে!
সময় বুঝে, ঠিক মতো করে ভেবে নেওয়া যাবে!
টাইম মেসিন তো সঙ্গেই আছে!!
সাথে সিমিতবাবুর মতো মাস্টারমশাই মানুষ আছেন!!!
স্বামী একআত্মানন্দজী মহারাজের মতো গুণীজন আছেন!!
আবার প্রসাদদার মতো বেগুনি মার্কা লোকও আছে!!!
তবে আর কি,
ভুলমণ্ডলের নাগাল তো হাতের মুঠোয় প্রায়!!!
এখন আর তাহলে পা এর খোঁজ কেন!!
সেটা সময়ের উপর ছেড়ে দিয়ে,
নিশ্চিন্তে রাতে একটু ঘুমাতে যাব, তারও উপায় নেই!
রায়সাহেব মাঝরাতেই,
একেবারে সাংবাদিক ডেকে,
চানক্যর ভুলচর্চা,
ভুল ভাবে ব্যাখ্যা করতে শুরু করতে পারেন!
ভুলমণ্ডলে যেমন সবাই রাজা,
তেমন কিন্তু সর্বত্র হয় না!
যেমন এই ভারতেই ধরো না,
মহাভারতের মহত্ব বাদ গিয়ে, এখন শুধুই ভারত পড়ে আছে!
আর কিছুদিন পর ত
বাদ গিয়ে যদি শুধুই ভার পড়ে থাকে,
তখন বওয়ার লোক পাওয়া যাবে তো!!
ভাগ্গিস,
লোক আর মানুষের মধ্যে পার্থক্য ছিল!!
মানুষ গুলো তো ভুল করতেই ব্যস্ত!!
∆◆∆◆∆
20)
রায়সাহেবের কথা যদি সত্যি হয়,
তবে ভুল শুধু ভারতের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়!!
তা গ্রহের মধ্যেও চলে গিয়েছে!!
এই দেখো না, পৃথিবীও নাকি ভুল করে হেলে রয়েছে!!!
আর মাঝখান থেকে, সিমিতবাবু এয়েছেন,
স্বামীজী ও প্রসাদদার সাহায্যে, হেলে ছেড়ে কেউটে ধরতে!!
ভাগ্গিস কুড়িতে সবাই বুড়ি না হয়ে,
কেউ কেউ করোনাও হয়!
না হলে কি আর চীনের কথা মনে পড়তো!!
না কি চানক্য কবে চীনে গিয়েছিল, এ প্রশ্ন কেউ করতো!
তখন অবস্য ভুলসাম্রাজ্য এতো বড় বিশালতা পেয়েছিল কিনা, গুগল বলতে পারে না!
এটা কিন্তু স্বীকার করতে বাধা নেই যে,
সিমিতবাবুকে জানাই
শেষমেশ সিমিতবাবুর জন্যই,
ভুলসাম্রাজ্যের বিশালতার বাইরে থেকেও মেয়েটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে, হয়তো ম্যাসেজটি টাইম মেসিনে আটকে থাকার কারনে পরে পাবে!
কিমবা চানক্য কোনো দিন চীনে যায়ইনি!
আচ্ছা, শিলিং ফ্যান সর্বদা অ্যন্টি ক্লক ওয়াইশ এবং টেবিল ফ্যান সর্বদা ক্লক ওয়াইশ ঘোরে কেন, চীনে না গিয়ে, চানক্য কি বলে ব্যাখ্যা করতো, তা কি কোথাও ভুল করেও লেখা নেই!!!
∆◆∆◆∆
21)
যতোই বাংলা বাংলা করে চেঁচামেচি করো না কেন, চানক্যর কোনো ভুলই,
আজ পর্যন্ত কোথাও লেখা হয়নি!!
বাংলায় তো নয়ই, অন্যান্য কোনো ভাষাতেও নয়!!
শুধু মাত্র চীনা ভাষার কোনো খবর দিতে পারবো না!
তবে একসাথে বসে বসে চীনা বাদাম খেতে খেতে আলো আর চোনা কে মেশানোই যায়!
এখানে ভুলমণ্ডলের যে কোনো পাত্রে, হালকা করে মেশানো যেতেই পারে। তবে সাথে সোডা আর বরফ থাকলে,
ঝাঁজ কম লাগবে!
আর ঝাঁজ কম লাগবে বলে, বা কোথাও লেখা হয়নি বলে, চানক্যর ভুল ছিল না, একথাও বলা যায় না।
এই যেমন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সকাল, দুপুর, বিকেল, সন্ধ্যে,
ঠিক কখন পটি করতেন, বা কখনও করতেন কিনা, কোথাও লেখা নেই!
তবে কি মানতে হবে, রবীন্দ্রনাথ করতেন না!!!
কিমবা, কনিষ্ক মুণ্ডুহীন অবস্থায় জন্মেছিল, মুণ্ডুহীন অবস্থায় বড় হয়, এবং মুণ্ডুহীন অবস্থাতেই রাজ্য শাসন করতেন!
অথবা এও বলতে পারি,
সিমিতবাবু ভুলমণ্ডলের একেবারে দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছেন!
শুধু কপাট খোলার অপেক্ষায়,
এগারো তারিখ বিকেল পাঁচটা কুড়ি থেকে,
একুশ হয়ে,
বাইশের জন্য,
অপেক্ষমাণ হয়ে ভুল সংযম দেখানোর কষ্ট করে যাচ্ছেন।
∆◆∆◆∆
22)
বছর তিনেক আগের কথা!
মুকুল রায়, তৃণমূল কংগ্রেস থেকে প্রথমে বহিষ্কৃত, পরে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগদান করেন।
তখনই আমি, বলেছিলাম,
একুশে ভোটের পর, বাইশ তেইশ করে, আবার তৃণমূলে ফিরবে।
আর জুন মাসের এগারো তারিখ, সেই একুশ সালেই বিকালে ঘটনাটা ভুলমণ্ডলের বাইরে চলে আসে।
সাথে সাথেই আমি সিমিতবাবুকে ম্যাসেজে ঘটনাটি জানাই। কিন্তু ঘটনাটি ভুলমণ্ডলের বাইরে এলেও,
সিমিতবাবুর পক্ষে ভুলমণ্ডলের ভুলমায়া কাটিয়ে ওঠা সাথে সাথেই সম্ভব হয়নি।
আমিও ভুলমণ্ডলের মধ্যে থেকেই সিমিতবাবুর ভুল ভাঙানোর চেষ্টা চালিয়ে যাই!!
যতই অগ্রসর হয়েছি, সিমিতবাবু ততই রেগে গেছেন,
শেষে তো আমার চেষ্টায় উত্তর দেওয়াও, ভুল করে গাঁজার খেয়াল বলে মনে করেছেন!
জানি না কবে সিমিতের সাথে দেখা হবে! আশা করি, অবশ্যই আমাকে ভুলমণ্ডলে একসাথে থাকার জন্য ক্ষমাও করতে পারবে!
কিন্তু এগারো তারিখ থেকে চোদ্দ তারিখ পর্যন্ত এই মজাটুকু ভুলমণ্ডলের বাইরে ভুলতে পারবে কি!
[ শুধুমাত্র সিমিতের জন্য,
রাগ সর্বদা, মানুষকে, ভুল পথে চালনা করে। তাই সবাই রাজার রাজত্ব, ভুলমণ্ডলে,
ভুল করার জন্য, আলাদা ভাবে রাগতে নেই!
চানক্যর সংখ্যা, নিয়ে আবারও ভুল ভাঙাতে, ভুলগ্রহের ভুলমণ্ডলে, হঠাৎই কোনো একদিন ভুল করে ঢুকে পড়তে পারি, সেদিন কিন্তু রাগ কোরো না! ]
★★★★
Friday, 21 May 2021
Tuesday, 16 February 2021
Sunday, 20 December 2020
বিশ্বাস 03
বিশ্বাসের বশবর্তী হয়ে আজকে নিচের পুকুর গুলিতে প্রয়োগ করলাম।
গহলা পুকুর, জগর শ্বশুরের পুকুর, শিবমন্দির, কাঠের পোল 1 নং
কালকে আরও কয়েকটি পুকুরে প্রয়োগ করবো।
Wednesday, 16 December 2020
বিশ্বাস 02
কালকে বলেছিলাম,
আজও সকাল থেকেই বুঝতে পারছি। সব কাজ আমার মতো করেই করতে পারছি। আজ তো সময় নিয়ে সমস্যা হবার কথা, কিন্তু আমাকে কিছুই করতে হলো না। সব কিছু নিজের থেকেই সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে পর পর হয়ে গেল।
তাই আবারও বলছি, সত্যিই বিশ্বাস না করে পারছি না।
প্রতি দিনই একটু একটু করে বলবো।
Tuesday, 15 December 2020
Tuesday, 31 July 2018
Saturday, 21 July 2018
Flower 2018-07-22
#nature, #plants, #art_of_nature, #green, #আমার_চোখে, #আমার_গ্রাম, #Eukaryota, #Plantae, #Angiosperms, #Eudicots,
Photo taken :- 2018-05-22
at Maju
Friday, 13 July 2018
ইঁদুর 2018-07-11
kingdom :- #Animalia
phylum :- #Chordata
subphylum :- #Vertebrata
class :- #Mammalia
order :- #Rodentia
family :- #Muridae
subfamily :- #Murinae
genus :- #Rattus
----- #Fischer_de_Waldheim, 1803
species :- 64 species
#আমার_চোখে #আমার_গ্রাম #ইঁদুর
photo taken :- 2018-07-11
at #Maju
Friday, 8 June 2018
Nature 2018-06-08
Nature 2018-06-08 01
#nature #plants #art_of_nature #green
#আমার_চোখে #আমার_গ্রাম
photo taken : 2018-06-04
place : #Amta
Catopsilia pyranthe
Catopsilia pyranthe Linnaeus, 1758
Mottled Emigrant
kingdom :- #Animalia
phylum :- #Arthropoda
clade :- #Pancrustacea
subphylum :- #Hexapoda
(unranked ) :- #Ectognatha
class :- #Insecta
order :- #Lepidoptera
superfamily :- #Papilionoidea
family :- #Pieridae
subfamily :- #Coliadinae
genus :- #Catopsilia
species :- C. pyranthe
binomial name :- Catopsilia pyranthe Linnaeus, 1758
----------------------------------
Common name :- Mottled Emigrant
#skipper #butterfly_moth
#আমার_চোখে #আমার_গ্রাম #পতঙ্গ #প্রজাপতি
photo taken :- 2017-10-08
place : near #ONGC_drillsite_Maju
Wednesday, 6 June 2018
Titighodo
Titighodo
Poekilocerus pictus
kingdom :- #Animalia
phylum :- #Arthropoda
clade :- #Pancrustacea
subphylum :- #Hexapoda
(unranked ) :- #Ectognatha
class :- #Insecta
order :- #Orthoptera
family :- #Pyrgomorphidae
genus :- #Poekilocerus
species :- P. pictus
-----------------------------------------
binomial name :- #Poekilocerus_pictus
-----------------------------------------
#Aak_grasshopper , #grasshopper
tribal name :- #titighodo
-----------------------------------------
☞ the grasshopper feeds on the poisonous plant #Calotropis_gigantea
------------------------------------------
#আমার_চোখে #আমার_গ্রাম #সন্ধীপদী #পতঙ্গ #গঙ্গাফড়িং
photo taken :- 2016/10/13
place : #Gopiballavpur Paschim Medinipur
#nature
Sunday, 3 June 2018
Eurema hecabe
Eurema hecabe, Linnaeus, 1758
Common grass yellow
kingdom :- #Animalia
phylum :- #Arthropoda
clade :- #Pancrustacea
subphylum :- #Hexapoda
(unranked ) :- #Ectognatha
class :- #Insecta
order :- #Lepidoptera
superfamily :- #Papilionoidea
family :- #Pieridae
subfamily :- #Coliadinae
genus :- #Eurema
species :- E. hecabe
binomial name :- Eurema hecabe, Linnaeus, 1758
----------------------------------
Common name :- Common grass yellow
#skipper #butterfly_moth
#আমার_চোখে #আমার_গ্রাম #পতঙ্গ #প্রজাপতি
photo taken :- 2016-03-06
place : near #ONGC_drillsite_Maju
with a white crab spider
Eurema andersonii
Eurema andersonii, Moore, 1886
One spot grass yellow or Anderson's grass yellow
kingdom :- #Animalia
phylum :- #Arthropoda
clade :- #Pancrustacea
subphylum :- #Hexapoda
(unranked ) :- #Ectognatha
class :- #Insecta
order :- #Lepidoptera
superfamily :- #Papilionoidea
family :- #Pieridae
subfamily :- #Coliadinae
genus :- #Eurema
species :- E. andersonii
binomial name :- Eurema andersonii, Moore, 1886
----------------------------------
Common name :- One spot grass yellow, Anderson's grass yellow
#skipper #butterfly_moth
#আমার_চোখে #আমার_গ্রাম #পতঙ্গ #প্রজাপতি
photo taken :- 2015-05-27
place : near #ONGC_drillsite_Maju
Spindasis lohita senama
Spindasis lohita senama, Fruhstorfer, 1912 ,
Myanmarese Long Banded Silverline
kingdom :- #Animalia
phylum :- #Arthropoda
clade :- #Pancrustacea
subphylum :- #Hexapoda
(unranked ) :- #Ectognatha
class :- #Insecta
order :- #Lepidoptera
family :- #Lycaenidae
subfamily :- #Theclinae
tribe :- #Aphnaeini
genus :- #Spindasis
species :- S. lohita
subspecies :- S. lohita senama
binomial name :- Spindasis lohita senama, Fruhstorfer,1912
----------------------------------
#skipper #butterfly_moth
#আমার_চোখে #আমার_গ্রাম #পতঙ্গ #প্রজাপতি
photo taken :- 2015-10-27
place : near #ONGC_drillsite_Maju
Wednesday, 2 May 2018
Friday, 9 March 2018
Subscribe to:
Posts (Atom)